রণেশ মৈত্র ||
বাংলাদেশের সমগ্র জনসংখ্যা তখন ছিল সাড়ে চার কোটি। এ তথ্য ১৯৪৭ সালের পাকিস্তান সৃষ্টির পরবর্তী পূর্ববাংলার। যে পূর্ববাংলাকে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তান বলে অভিহিত করত। আর দ্বিখণ্ডিত পাঞ্জাবের পশ্চিমাংশে সিন্ধু, বেলুচিস্তান, উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ নিয়ে গঠিত অংশকে পশ্চিম পাকিস্তান নামে অভিহিত করা হতো। সেই পূর্ব পাকিস্তান যা অতীতে পূর্ববাংলা এবং পশ্চিম পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ যাকে সেখানকার অধিবাসীরা পাখতুনিস্তান হিসেবে অভিহিত করেন তা নানা ভাষাভাষির মানুষে সমৃদ্ধ ছিল। প্রতিটি প্রদেশের একটি করে প্রধান ভাষাও ছিল, ছিল ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতিও।
পূর্ববাংলার অধিবাসীদের মূল ভাষা বাংলা, পাঞ্জাবের পাঞ্জাবি, সিন্ধুর সিন্ধি, বেলুচিস্তানের বালুচ বা বেলুচ এবং পাখতুনিস্তানের (উত্তর পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ) জনগণের ভাষা পশতু। তদুপরি, পাকিস্তানের এই দুই অংশ বিশাল দেশ ভারতের দুই প্রান্তে অবস্থিত ছিল। মাঝখানে ভারত, পূর্বে পূর্ববাংলা এবং পশ্চিমে পশ্চিম পাকিস্তান। দুটি পাকিস্তানের মধ্যে সর্বনি¤œ দূরত্ব ছিল এক হাজার থেকে বারো শত মাইল। সরাসরি যাতায়াতের কোনো নৌপথ, সড়কপথ বা রেলপথ ছিল না। একমাত্র বিমানযোগে সরাসরি চলাফেরা করা সম্ভব ছিল এবং তাও শুধুমাত্র পিআইএ’র (পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স) বিমানের মাধ্যমে। স্বাভাবতই দুই পাকিস্তানের যাতায়াত ছিল অত্যন্ত ব্যয়সাধ্য এবং তা ছিল সাধারণ মাসুষের নাগালের বাইরে। তাই একদিকে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা, ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি, ভিন্ন ভিন্ন সামাজিক ব্যবস্থা ও ভিন্ন সংস্কৃতের অস্তিত্ব ও যাতায়াতের সহজলভ্য সুযোগ-সুবিধা না থাকায় দুই পাকিস্তানের মধ্যে সব ক্ষেত্রেই মাত্রাধিক ব্যবধান বিরাজ করত।
শিক্ষাদীক্ষায় সর্বাধিক অগ্রসর ছিল পূর্ববাংলা, অতঃপর পশ্চিম পাঞ্জাব। এই অগ্রসরতাই হলো কাল। এ কারণেই পাকিস্তান মুসলিম লীগ এই দুটি প্রদেশকে বিভক্ত করেন ধর্মের ভিত্তিতে। এই ষড়যন্ত্র সফল হওয়ায় বাঙালি ও পাঞ্জাবি এই দুই জাতিকে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত করে। সেখানেই এই শাসকগোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। তাদের মাথায় থাকল পূর্ববঙ্গকে সার্বিক শোষণের আওতায় নিয়ে যাওয়া। শিক্ষা-দীক্ষা, ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি অবকাঠামো, কৃষি-শিল্প প্রভৃতি তাবৎ ক্ষেত্রে এই অঞ্চলকে অবহেলিত করে রেখে তাকে দুর্বল করে দিয়ে অবাধে সার্বিক শোষণের লীলাক্ষেত্রে পরিণত করা। সে ক্ষেত্রে পাঞ্জাব যেহেতু পশ্চিম পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত ও বিস্তর শিক্ষিত মানুষের ওই প্রদেশে বাস, তাই তাদের সরকারি বিভিন্ন উচ্চ প্রশাসনিক পদে ও নানা বাহিনীতে নিয়োগ দিয়ে পরিতুষ্ট রাখা হয়। এভাবে ওই প্রদেশের উচ্চবিত্ত, উচ্চ ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো যথেষ্ট উপকৃত হনয়। তারা পাকিস্তানি ভাবাদর্শ সংরক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত হন।
অপরপক্ষে সব ধরনের শোষণের করালে বিক্ষিপ্ত হলো পূর্ববাংলা, বেলুচিস্তান, সিন্ধু ও পাখতুনিস্তানের মানুষেরা। তার মধ্যে পূর্ববাংলা ও বাঙালি জাতিই সর্বাধিক শোষণ ও নিপীড়নের শিকার হন। আর নিপীড়ন ও শোষণ চালানোর অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয় সাম্প্রদায়িকতা এবং ইসলাম ধর্মকে। কোমলমতি মুসলিম সমাজও প্রথম দিকে ওই প্রচারণায় যথেষ্ট পরিমাণে প্রভাবিত হন। এই প্রভাবেই ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে বাঙালি মুসলিম সমাজ ভারত-বিভাগ ও ধর্মের ভিত্তিতে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার অনুক‚লে ঢালাওভাবে ভোট দিয়ে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করেন।
বাঙালি জাতির মূলস্রোতের মাতৃভাষা বাংলা। এ ছাড়াও আদিবাসীদের অসংখ্য ভাষার অস্তিত্বও ছিল এবং আদিবাসীদের ভাষাগুলো ইংরেজ আমল থেকেই চরমভাবে অবহেলিত থাকার ফলে সেগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অপমৃত্যুর শিকার হয়। কিন্তু বাংলা ভাষা অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং রবীন্দ্রনাথের মূল অবদান সমৃদ্ধ এই ভাষা পৃথিবীতে এক বিশেষ খ্যাতি অর্জন করে বিংশ শতাব্দীর শুরুতেই। পাকিস্তানের শাসকচক্রের উপলব্ধিতে এলো, বাঙালি জাতিকে ধর্মের নামে ¯েøাগান তুলে বিভ্রান্ত করে পাকিস্তানের অনুক‚লে ভোট আদায় করা যেহেতু সম্ভব হয়েছে সেই হেতু বাঙালির মুখের ভাষা বাংলাকে কেড়ে নিতে পারলে তাদের শিক্ষার আলো থেকে দূরে সরিয়ে আনাও সম্ভব হবে এবং তার ফলে জাতিটি অসচেতন ও অশিক্ষিত হয়ে পড়লে স্থায়ীভাবেই তাদের ওপর শোষণ অব্যাহত রাখা সম্ভব হবে। এখন একটা হিসাব কষে তারা বাংলা ভাষা ও বাঙালি সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের একটি আঘাত হানার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পাকিস্তান গণপরিষদের করাচি অধিবেশনে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত প্রস্তাব উত্থাপন করে বললেন, ‘বাংলা ভাষা পাকিস্তানের অধিকাংশ মানুষের মুখের ভাষা, তাই বাংলা ভাষাকে সংসদের অন্যতম ভাষা ও পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা প্রদান করা হোক।’ তৎক্ষণাৎ উঠে দাঁড়ালেন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান। তিনি বলে বসলেন, ‘প্রস্তাবটি ইসলাম ও পাকিস্তানবিরোধী। প্রস্তাবক ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভারতের দালাল…। সুতরাং এ প্রস্তাব সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।’
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত প্রতিবাদে অধিবেশন ত্যাগ করে সংসদ থেকে বেরিয়ে এসে দ্রুততম সময়ে পিআইএযোগে ঢাকা চলে আসেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকার ছাত্ররা ঢাকা বিমানবন্দরে তাকে বীরোচিত সংবর্ধনা দেন। ভাষা আন্দোলনের শুরু সেখান থেকেই হয়ে যায় এবং তার পরিণতিতে আমরা বহু দেশপ্রেমিক বাঙালি সন্তানকে অকাতরে প্রাণ বিসর্জন দিতে এবং অসংখ্য তরুণ তরুণীকে কারা নির্যাতন ভোগ করতে দেখেছি। কিন্তু শাসকগোষ্ঠীকে পরাজিত করে শেষ পর্যন্ত বাংলা ভাষার মর্যাদা ও বাঙালি সংস্কৃতির জয়যাত্রা সংরক্ষণ অভূতপূর্ব বিজয় অর্জিত হয়। পরিণতিতে বাঙালির জীবনে বহু পরিবর্তন ও নতুন নতুন সফল আন্দোলন সংগ্রামেরও সূচনা হয়।
পরিত্যক্ত হয় পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক দ্বিজাতিতত্ত্বের, পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হতে থাকে ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের চির অভ্যস্ত ধারার, জন্ম হয় বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের পরপরই পাকিস্তানের প্রথম অসাম্প্রদায়িক ছাত্র সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের। অবশ্য ১৯৪৮ সালেই গঠিত হয়েছিল অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল যুব সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ এবং এই সা¤্রাজ্যবাদবিরোধী যুব সংগঠনটি বিপুল অবদান রেখেছিল ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলন সংঘটিত করার ক্ষেত্রে এবং ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগবিরোধী যুক্তফ্রন্ট গঠনেরও (যার নেতৃত্বে ছিলেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী)। ভাষা আন্দোলনের মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে ১৯৫৪ সালে অনুষ্ঠিত পূর্ববাংলার নির্বাচনে পাকিস্তান-¯্রষ্টা মুসলিম লীগের ভরাডুবি ঘটে এবং তার চির সমাধিও সূচিত হয়। দলটি আজতক আর মুহূর্তের জন্যও মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি।
অতঃপর পূর্বপাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ তার নাম থেকে, ‘মুসলিম’ শব্দটি বর্জন করে ‘পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ’, আওয়ামী মুসলিম লীগও তার নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি পরিত্যাগ করে হয়ে ওঠে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ এবং দলীয় গঠনতন্ত্র ও মেনিফেস্টো আরো সংশোধিত করে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ প্রতিষ্ঠা করে। ছাত্র সংগঠনগুলোর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দোকানপাটগুলোর সাইনবোর্ড সারা দেশে ইংরেজি-আরবির পরিবর্তে বাংলায় লেখা হয়। ব্যাংক ও অন্যান্য সাইনবোর্ডও বাংলায় লেখা হতে শুরু করে। ব্যাপকভাবে সহশিক্ষা প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে। সর্বস্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নারী শিক্ষার প্রসারও ঘটতে শুরু হতে থাকে। মেয়েরা পুনরায় গান-বাজনা, নৃত্য পরিবেশন, আবৃত্তি প্রভৃতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে এগিয়ে আসে। বাঙালি পুনরায় রবীন্দ্রনাথ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, নজরুল, শরৎচন্দ্রসহ সব বাঙালি কবি-সাহিত্যিক, বিজ্ঞানী ও নানা স্তরের দিকপালকে উপযুক্ত মর্যাদায় শিক্ষা ও সমাজ জীবনে সম্মানজনক আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে থাকে। একুশ হয়ে ওঠে বাঙালি জাতির স্মারক জাতীয় উৎসব। আল্পনায় মেয়েরা সাজাতে থাকে দেশের হাজার হাজার শহীদ মিনার ও তার গন্তব্যপথগুলোকে। রবীন্দ্রজয়ন্তী, নজরুলজয়ন্তী, একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালির চেতনা অগ্রসর করে নিতে থাকে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার সহস্র ধারায় সমগ্র জাতি অবগাহন করে একটি সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বিপ্লব ঘটিয়ে তুলে দেশের সব অঙ্গনেই এক সুস্থ ধারা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে থাকে। নতুন তরুণ-তরুণীদের বিবাহ অনুষ্ঠানের আল্পনা, গায়ে হলুদ, বিয়েবাড়ির প্রবেশ তোরণে কুলা-চালুন, মাটির হাঁড়ি, ফুল প্রভৃতি দিয়ে ধর্মবিশ্বাস নির্বিশেষে সাজানোও শুরু হয়ে যায়। বাঙালি সংস্কৃতির এ এক নবযাত্রার অভিযান যেন। আর এসব ¯্রােত বাঙালিকে ঐক্যবদ্ধ করে এবং সূচিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের অপ্রতিরোধ্য চেতনার যা জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের অবিস্মরণীয় সুষমামণ্ডিত বাঙালি জাতি গঠন করে। আর সেই ভাষা আন্দোলনের সূচনা করার গৌরবদীপ্ত সংগঠক ও আন্দোলনকারী আমি ও আমার মতো আরো কয়েক হাজার আজো জীবিত। এক বিপুল সংখ্যক আন্দোলনকারীকে ইতোমধ্যে আমরা হারিয়েছিও। ভাষা সংগ্রামের গৌরব ও ঐতিহ্য ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে বাঙালি জাতি শুধু সামরিক বিজয় অর্জন করেনি এক বিশাল অসাম্প্রদায়িক চেতনার স্রোতে অবগাহন করেছে। তাদের সম্মিলিত আকাক্সক্ষা ও এবারের দাবি :
এক. অবিলম্বে সব ভাষা সংগ্রামীর তথ্য সংগ্রহ অভিযান সরকারিভাবে শুরু করা হোক;
দুই. সেগুলো তালিকাবদ্ধ করে তা এক বিশেষ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হোক;
তিন. পাঠ্যপুস্তকগুলোতে হেফাজতে ইসলামের দাবি অনুযায়ী যেসব কবি-সাহিত্যিকের রচনা বাদ দেয়া হয়েছে, সেগুলো পুনঃস্থাপনের ব্যবস্থা অবিলম্বে গ্রহণ করে সব রচনা পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেয়া হোক;
চার. সংবিধান অবিলম্বে সংশোধন করে ‘বিসমিল্লাহ্’ ও ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’ তুলে দেয়া হোক;
পাঁচ. ধর্মীয় বিবেচনায় সংখ্যলঘু সম্প্রদায়গুলোকে নির্যাতনকারীদের অবিলম্বে বিচারের আওতায় এনে (২০০১ সাল থেকে) অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা ও সেই লক্ষ্যে প্রতি জেলায় বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হোক;
ছয়. নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক তাবৎ আইন বাতিল করে হিন্দু-মুসলিম উত্তরাধিকার আইন সংশোধন করে একটি সমন্বিত উত্তরাধিকার আইন প্রণয়ন করে পৈতৃক সম্পত্তিতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সব সন্তানের ও বিধবা পতœীর সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হোক, নারী নির্যাতনবিরোধী তাবৎ আইন অর্থবহভাবে কার্যকর করা হোক;
সাত. শহীদ ধীরেন দত্ত, বরকত, সালাম, রফিক, জব্বার, শফিউর ও ভাষা আন্দোলনের নেতা যেমন মওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান, মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিশ, তাজউদ্দীন আহমদ, আবদুল মতিন, গাজীউল হক, মো. আহমেদ, তোয়াহা, ইমাদুল্লাহ, মোহাম্মদ সুলতানসহ অন্য নেতাদের বাংলাদেশের ‘জাতীয় বীর’ হিসেবে ঘোষণা করে বিশেষ গেজেট প্রকাশ করা হোক।
নয়. অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন, ২০০১ অবিলম্বে পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা হোক।
রণেশ মৈত্র : রাজনীতিক, কলাম লেখক।
এইবেলাডটকম/প্রচ
![]() |
সম্পাদক : সুকৃতি কুমার মন্ডল খবর প্রেরণ করুন # info.eibela@gmail.com ফোন : +8801517-29 00 02 +8801711-98 15 52 a concern of Eibela Foundation |
|