গলাচিপা বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারক মো: নাসির উদ্দিন সিআর ২৬৮/১৬ নং মামলাটি গলাচিপা পুলিশি প্রতিবেদনে সন্তষ্টি হতে না পেরে পুনরায় পটুয়াখালী পুলিশ তদন্ত ব্যুরো উপর দায়িত্ব দিয়ে তা প্রতিবেদন দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গলাচিপা উপজেলার পানপট্টির গ্রামর্দণ গ্রামের হাকিম আলী হাওলাদারের পুত্র মো: সুলতান হাওলাদারের বাড়ীতে গত ২০১৬সালের ৯নভেম্বর রাতে একই গ্রামের দাদন হাওলাদারের(৩৩) নেতৃত্বে খোকন হাং(৩২), জাহাঙ্গীর হাং(৩৫), জাকির হাং(৩৮) আনোয়ার হাং(৩২) ও হেনা বেগম(৩৮) তারা দলবদ্ধ হয়ে হামলা চালিয়ে সুলতান হাওলাদারকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুত্বর আঘাত করে। এ ব্যাপারে সুলতান হাং বাদি হয়ে গত ২২/১১/২০১৬ইং তারিখে ৬জনকে আসামী করে গলাচিপা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে গলাচিপা থানাকে এজাহার নিতে নির্দেশ দেন। গলাচিপা থানায় এজাহার নিয়ে ৩০/৩/১৭ইং আদালত চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
আদালত চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার প্রধান আসামী দাদন হাং ও হেনা বেগম না থাকায় বাদি সুলতান হাং আপত্তি দিলে বিজ্ঞ আদালত পুনরায় পটুয়াখালী পুলিশ তদন্ত ব্যুরো উপর দায়িত্ব দেয়। বাদির অভিযোগ, গলাচিপা থানার এসআই বাবুল মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে মামলার প্রধান আসামী দাদন হাং ও হেনা বেগমের নাম চার্জশীট থেকে বাদ দেন। দাদন হাং গলাচিপার থানার সক্রিয় দালাল বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে গলাচিপা থানার এসআই বাবুল জানান, ঘটনাস্থলে দাদন ছিল না। টাকার কথা তিনি অস্বীকার করেন। মামলাটি পুনরায় আদালত তদন্ত দিয়েছেন।
এস/আরডি/
![]() |
সম্পাদক : সুকৃতি কুমার মন্ডল খবর প্রেরণ করুন # info.eibela@gmail.com ফোন : +8801517-29 00 02 +8801711-98 15 52 a concern of Eibela Foundation |
|