নড়াইলের কালিয়ায় করোনা সন্দেহে মারা যাওয়া বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরী (৫০) যে পরিবার ও সন্তানদের জন্য সারা জীবন অনেক কষ্ট, অনেক শ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করে তিল তিল করে লালন পালন করেছেন সেই পরিবার তার মরদেহ সৎকারে আসেনি কেউ।
হিন্দুরা মুলত পুত্র সন্তানকাছে অর্থ উপার্জন খাওয়ার আশা করেন না, আশা করে মৃত্যুর পর শেষকৃত্যে মুখাগ্নি করবে এমনটাই আশা প্রত্যাশা।কিন্তু হতভাগা বিশ্বজিৎ রায় চৌধুরীর সেই আশাটাও বৃথা। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত ছেলেও আসেনি তার শেষকৃত্যে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার চাপে বাধ্য হয়ে এসে কোনরকমে দুর থেকে চিতায় আগুন দিয়েই দৌড় দিয়েছেন গুণধর ছেলে।
পরিশেষে বিশ্বজিৎ রায়ের গুণধর ছেলের দ্বায়িত্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হুদা ও স্থানীয় সাংবাদিকসহ কয়েকজনকে সাথে নিয়ে শেষকৃত্য পালন করেছেন।।
নি এম/উত্তম
Editor & Publisher : Sukriti Mondal.
E-mail: eibelanews2022@gmail.com